সম্পাদকীয়

মৃদুমধ্যতীব্রবেগ!

আমাদের এটুকুও সাফল্য হয়নি যে আমরা আয়নায় নিজেদের কে মুখ দেখাতে পারি। লেখালেখি না করলে চলে না, যেমন প্রেম না থাকলেও সংসর্গ ছাড়া যায় না। সরিৎসম জীবন চলে। অপার রহস্যময়তা ভেদ করে। চোখের সামনে বারান্দামকিয়ে যায়। পত্রিকার সংখ্যা নিতে আড়িয়াদহ থেকে প্রকাশ বাড়িয়ে দ্যায় তার বন্ধুত্বপূর্ণ হাত। সনির্বন্ধ অনুপ্রেরণা দূরে থাক, নেহাত বেঁচে থাকার রুটি-রুজি কেড়ে নিতে চলেছে এইসব লেখা। সেই দেবী, পলাশকুন্তলা, নিষ্ঠুরা! পাষাণী। তাই সমগ্র বিশ্বব্রহ্মান্ড ভেদ করে বুদ্ধদেবও হেসে ওঠেন আমাদের অবস্থায়।
                             সুতরাং পাঠকবৃন্দ, এই সব লেখায় কিছু সিরিয়াস পেলে তা আপনাদের সিরিয়াস মনের, অর্থাৎ, নিজগুণেরই পরিচয়। হৈচৈ, হাসিঠাট্টা করুন। আলোচনা করুন মধুবালার ভ্রূযুগল নিয়ে। আপনিও আমাদের দলে ও বিশ্বাস করেন যে আজকের নায়িকারা সেই অনুগ্রহাতীত সৌন্দর্যের পাশে দাঁড়ায় না। 
                              আলোচনারহিত এক প্রকোষ্ঠ। স্তব্ধ ও স্থির। তাহার ভিতরেই যে আলেখ মানুষের বাস, কিন্তু জানে ক'জনা! 
                                                    --------"কোয়ান" সম্পাদকমন্ডলী
                                                                       ( যোগাযোগ করুন ও লেখা পাঠান, প্রতিক্রিয়া দিন।। 
                                                                                             --নইলে মোদের রাজার সাথে কি সত্তে মিলব বলুন তো!)